কন্টেন্ট ক্রিয়েশনের বিভিন্ন ধরণ রয়েছে, যেমন:
লেখা: লেখা কন্টেন্ট ক্রিয়েশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি ব্লগ পোস্ট, নিউজলেটার, সামগ্রিক নিউজলেটার, স্বতন্ত্র নিবন্ধ, সাহিত্যিক রচনা, সারসংক্ষেপ, গবেষণা প্রবন্ধ, ইত্যাদি হিসাবে প্রকাশ করা যেতে পারে। আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন তাহলে নিজে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করে ব্লগিং করতে পারেন যেখান থেকে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
ছবি এবং ভিডিও: সোশ্যাল মিডিয়াতে ছবি এবং ভিডিও কন্টেন্ট ক্রিয়েশন করা যেতে পারে। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াতে লক্ষ্য করবেন অনেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর তাদের ক্রিয়েটিভিটি ব্যবহার করে সুন্দর সুন্দর ভিডিও তৈরি করে, যে ভিডিও গুলো মনিটাইজ করার মাধ্যমে তারা অর্থ উপার্জন করে।
অডিও: অডিও কন্টেন্ট তৈরি করা যেতে পারে পোডকাস্ট, সাউন্ডক্লাউড, রেডিও, স্ট্রিমিং সার্ভিস, ইত্যাদি উপস্থাপনা প্ল্যাটফর্মে। আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ব্রডকাস্টার হতে পারেন তাহলে সুন্দর ক্যারিয়ার ডেভলপ করতে পারবেন।
ই-বুক লেখা: ই-বুক কন্টেন্ট ক্রিয়েশন ব্লগার, লেখক, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গবেষণা সংস্থা, ইত্যাদির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন ই-বুক রাইটার নিজের ই-বুক সেল করে অর্থ উপার্জন করে।
কন্টেন্ট ক্রিয়েশন করার জন্য, আপনি আপনার লক্ষ অনুযায়ী প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করতে পারেন এবং আপনার পাঠকদের প্রয়োজনীয় তথ্য এবং মতামত সরবরাহ করতে পারেন। আপনার প্রতিষ্ঠানের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী, নতুন পণ্য বা সেবা, ব্যবহারকারীদের প্রশ্নের উত্তর, অনুসন্ধান ফলাফল, ইত্যাদির যেকোনো অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।